পুরুষের সে-ক্স হর-মোন হিসাবে পরিচিত। মিলনের আগ্রহ, নারীর প্রতি আকর্ষন, লি-ঙ্গে-র গঠনতন্ত্রে ভূমিকা রাখে। সুস্থ যুবকদের রক্তে এর পরিমান ৩০০-১০০০ ন্যানোগ্রাম পার ডেসিলিটার (ng/dL)
১.এক্সারসাইজঃ-
সবাই একমত যে নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করলে ধীরে ধীরে এর পরিমান বৃদ্ধি পায়।ব্যায়াম হিসাবে সাঁতার, দৌড়াদৌড়ি, কার্ডিও,লংঝাপ,হিট HIIT এক্সারসাইজ অনুশীলন খুবই উপকারি হয়ে থাকে। এছাড়াও ওয়েট লিফটিং,স্কোয়াট,রশি টানা,কেগেল এক্সারসাইজ অনুশীলন নিয়মিত করলে টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন বৃদ্ধি পাবে।
২.ফ্রেশ ঘুমঃ-
এশার নামাজের পর পর ই ঘুমিয়ে যাওয়া এবং সুবহে সাদিক এর সময় উঠে পড়া। এই অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলে দারুণ কাজ হবে।
৭-৮ ঘন্টা ঘুম খুবই জরুরি আর কেউ যদি ঠিকমতো না ঘুমায় তার টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে যাবে।
৩.খাবারঃ-
খাবারের মধ্যে ডিমের কুসুম,গরুর দুধ,বাদাম,গরুর গোশত কলিজা,মাছ, দেশি মুরগি,অলিভ ওয়েলে প্রচুর পরিমানে টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন রয়েছে।এগুলো মিস করা যাবে না।
আর ফলের মধ্যে লেবু ডালিম,ডাব,কলা,আঙ্গুর ইত্যাদির মধ্যে এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা পরোক্ষভাবে টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
৪.ওজনঃ-
অতিরিক্ত ওজন বা কোলেস্টেরলের মাত্রা রক্তে বেশি হলে টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন কমে যায়।যারা কো-লে-স্টে-র-লের ঔ-ষু-ধ সেবন করে তাদের ও সমস্যা হয়।
সেইজন্য ঔ-ষু-ধ না খেয়ে ব্যায়াম করতে হবে।
৫.মানসিক চাপঃ-
যাদের মনে প্রফুল্লতা বেশি তাদের টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন ও বেশি। যারা সবসময় মানসিক চাপের মধ্যে দিয়ে সময় পার করে দীর্ঘদিন তাদের এই লেবেল কমে যায়।এমন কাজ করা যাবেনা যার জন্য অতিরিক্ত মানসিক চাপ তৈরি হয়।
৭.ধুমপান ও অন্যান্য নেশাঃ-
এগুলো শতভাগ বাদ দিতে হবে।যারা এগুলোতে আ-সক্ত তাদের একটা সময়ে গিয়ে হ-র-মো-ন কমে যাবে।
৮.নিয়মিত মিলনঃ-
মিলনে অতিরিক্ত বিরতি হলে সমস্যা তৈরি হয়।
সপ্তাহে দু একদিন স-হ-বা-স করলে উপকার পাওয়া যায়।
এই উপায়গুলো মেনে চলতে পারলে আশাকরি প্রাকৃতিক ভাবেই টে-স্টো-স্টে-র-ন হরমোন বৃদ্ধি সম্ভব। দীর্ঘদিন মেনে চলার পরও কাজ না হলে সরাসরি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।