এটা নিয়ে অনেকেই চিন্তিত থাকে।
মূলত চারটি উপায়ে কিছুটা বড় করা যেতে পারে।
১.পুষ্টিকর খাবার
২.সাপ্লিমেন্ট ভিটামিন মিনারেল
৩.কেগেল এবং জেলকিং এক্সারসাইজ
৪.প্লাস্টিক বা কসমেটিক সার্জারি
তবে এখন পর্যন্ত শতভাগ কার্যকরী পদ্ধতি আবিষ্কার হয়নি।যা কিছু তা গবেষণা চলমান।
এখানে কিছুটা ঝুঁকি ও রয়েছে।
নরমাল সুস্থ যুবকের শক্ত অবস্থায় ৩-৬ এর মধ্যে থাকলে দাম্পত্য জীবনে সুখি হওয়া যাবে।
বাংলাদেশের গড় লিঙ্গের দৈর্ঘ্য ৪.৫ ইঞ্চি প্লাস মাইনাস।
এটা বড় ছোট হওয়া হরমোন, বংশগত,জাতিগত, ভৌগলিক কারন রয়েছে।
লি-ঙ্গ বড় হলেই যে পুরুষ দাম্পত্য জীবনে অনেক সুখী হবে এমন কোন নিশ্চয়তা নেই।
আবার যাদের লি-ঙ্গ তুলনামূলক ছোট তারা যে দাম্পত্য জীবনে সুখি হবে না এমন ও জোর দিয়ে বলা যায়না।
বর্তমানে প-র্ণ সিনেমা, হারবাল,কবিরাজ, হোমিও,ফুটপাত, অনলাইনে ইত্যাদি ক্যানভাসে পুরুষের লি-ঙ্গ ছোট হিসেবে তুলে ধরে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। সবসময় সঠিক সিদ্ধান্তের জন্য দুএকজন চিকিৎসক কে দেখিয়ে নিশ্চিত হোন।
কারও লি-ঙ্গে-র সাথে নিজের টা তুলনা করে হীনমন্যতায় ভুগবেন না।
করনীয় কি??
১.সুষম খাবার মাছ,গোশত,ডিম, দুধ,জিঙ্ক, সেলেনিয়াম, ক্যালসিয়াম,আয়রন, ভিটামিন ই, ফ্যাটি এসিড, কড লিভার ওয়েল ইত্যাদি খেলে অনেকটা উপকারে আসবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
২.নিয়মিত দুবেলা কেগেল এক্সারসাইজ অনুশীলন করলে ভালো ফল পাবেন। ৩০ মিনিট থেকে ১ ঘন্টা প্রতিদিন ৬ মাস করে যাবেন।
৩.যাদের দীর্ঘদিন ধরে টে-স্টো-স্টেরন হরমোন ঘাটতি রয়েছে তারা রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি নিতে পারেন।
৪.বর্তমানে কিছুটা ফলপ্রসূ পি শট,শক থেরাপি ও বেশ ভূমিকা রাখছে।
৫.অতিরিক্ত ওজনের কারনে লি-ঙ্গ অনেকেরই পেটের মধ্যে ঢুকে থাকে যা ওজন কমিয়ে আনতে পারলে সঠিক আকার দৃশ্যমান হবে।
৬.সবসময় দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন।
আনন্দ, উৎফুল্ল থাকলে লি-ঙ্গে-র দৃঢ়তা, উ-ত্থান ভালে থাকে।তখন তুলনামূলক বড় দেখায়।
৭.অনেকে মোটা করার জন্য ফ্যাট গ্রাফ সার্জারি করে থাকে।
৮.প্রাকৃতিক ঔষধের মধ্যে মাকা,জিনসেং,জিংন্কো বিলোভা,হার্নি গোট,,অশ্বগন্ধা।
সতর্কতাঃ-
বাজারে অনেক ঔ-ষু-ধ রয়েছে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া সেবন করা যাবে না। বেশিরভাগ ই অকার্যকরি।যাকে দেখাবেন সরাসরি চেম্বারে সাক্ষাৎ করে দেখাবেন। অনলাইনে টাকা প্রদান করে প্র-তা-রি-ত হবেন না।