আসসালামু আলাইকুম....
আমার হাজব্যান্ড পরকীয়া করে । সেজন্য আমি কবিরাজ দেখায় ছিলাম। কবিরাজ বাসায় প্রথম দিন বলে আমার হাজবেন্ডরে ফিরিয়ে দিবে সাতদিনের গ্যারান্টি দিছে, পরকীয়া থেকে। কবিরাজ কিছু জিনিস সাথে করে নিয়ে আসে আসন বসাবে। কবিরাজ আমাকে একটা জায়নামাজ দেয় আমাকে সামনে বসায় আমাকে জিজ্ঞেস করে আমার পিরিয়ড আছে কিনা আমি হ্যাঁ বলেছি। তারপর জায়নামাজে বসে কবিরাজ নামাজ পড়ে কিন্তু আমরা যেভাবে পড়ি ওইভাবে না উল্টো নামাজ পড়েছে তারপর আসনে এক গ্লাস পানি নিছে তারপর একটা গ্লাসে চাল নিছে তার মধ্যে চারটা আগরবাতি জ্বালিয়েছে, চারটা মোমবাতি জ্বালিয়ে একটা আমাকে দিয়ে জ্বালাইছে বলছে সূরা ইখলাস আর আলহামদুলিল্লাহ সূরা পড়ে জ্বালানোর জন্য আমি তাই করেছি.. এরপর কবিরাজ আর কত কিছু করতে বলল ,করলাম,,
কবিরাজ আবার উল্টো নামাজ পড়ে তার নিজের উপরে জীন শোয়ার করে আমার সাথে কথা বলাইছে জিন বলছে রান্নাঘরে দাঁড়াইয়া মাগরিবের সময় গলায় গামছা প্যাঁচ দিয়ে আল্লাহর কাছে আমার হাজব্যান্ডকে চাই পশ্চিমদিকে ফিরে। জিন চলে যাওয়ার পর কবিরাজের জ্ঞান ফিরে ,কবিরাজ আমাকে একটা হলুদ পড়া পানি
তে চুবিয়ে আমার গোপনাঙ্গে দিতে বলে। আমার তখন পিরিয়ড ছিল আমি না করলে উনি বলে এটি দিলে আমার হাজব্যান্ড আকৃষ্ট হবে, আমি ওয়াশরুমে গিয়ে আমার গোপনাঙ্গে হলুদটা প্রবেশ করাই.. হলুদটা দেওয়ার কিছুক্ষণ পর আমার শরীরটা অনেক খারাপ লাগতে শুরু করে সারা শরীর ঘেমে অবশ হয়ে যাচ্ছিল চোখ মুখ দিয়ে অন্ধকার দেখতেছি তারপর আমি দৌড়ে ওয়াশরুমে গিয়ে ওই হলুদটা প্রসাবের সাথে বের করে দেই আর হলুদে সাথে আমাকে একটা গ্লিসারিন এর মতো একটা ওষুধ দিছিল ওটা মিক্স করে দেয় , তারপর কবিরাজ বলে কিছু হবে না। পরে আম্মু ঐ কবিরাজকে বের করে দেয় আর আসনের জিনিসগুলো বাসায় ছিল কবিরাজ চাইছিল আরেকবার আসন বসাতে কিন্তু আব্বু ডেকে এনে নিষেধ করে দিছে বলছে আপনি মেয়েকে কি ওষুধ দিচ্ছেন পরে বলে আমি কিছু করি নাই ,এরপর থেকে কবিরাজ বলে হাসবেন্ড নাকি আনাতে পারবে না...এরপর থেকেই আমি পাগলের মত কান্নাকাটি করি মাথা অনেক ইফেক্ট করে সারা শরীর রক্ত গরম আর ঘেমে যায় ,চুল পড়ে যাচ্ছে আর ঘরও থাকতে পারছি না, সারা শরীরে পশম দাঁড়ায় থাকে অলওয়েজ আর চুলকানিতে সারা শরীর ভরে গেছে। আর শরীর থেকে শিরশির করে কেমন জানি ব্রেন এর ভেতর খাবলা দিয়ে ধরে আর ঘরেও থাকা সম্ভব না কোথাও গেলে থাকতে পারি না মাসিকও ঠিকমত টাইমই হয় না সারা শরীর মুখ কালো হয়ে থাকে চেহারা একদম মলিন, দিন দিন মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছি...